সম্প্রতি লালমনিরহাটে কাবা শরীফ নিয়ে কটুক্তি কারী শ্যামল চন্দ্র রায় শিমুল (২৪) কে গ্রেফতার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ। স্থানীয় মুসলমানদের বিক্ষোভ ও তীব্র প্রতিবাদের মুখে পুলিশ শ্যামলকে গ্রেফতার করতে বাধ্য হয়। উক্ত এলাকার হিন্দুরা কেন ভীরুর মতো রয়েছে, কেন মুসলমানদের সাথে দাঙ্গা করছে না, তা দেখে দুঃখ পেয়েছে বগুড়ার সরকারি আজিজুল হক কলেজের কার্তিক কৃষ্ণ রায় নামক এক ছাত্র।
সম্প্রতি কালীপূজাকে কেন্দ্র করে সে লালমনিরহাটের হিন্দুদেরকে উত্তেজিত করতে লিখেছে-
//কালী পাঁঠা খাক, বা না খাক, আমার সমস্যা নাই, আমি নিজেও পাঁঠা খাই না। কিন্তু বলির সমর্থক আমি। হিন্দুদের রক্ত দেখার অভ্যাস করতে হবে, এক কোপে মাথা কেটে ফেলে দেওয়ার মত অভ্যাসটা যেন হিন্দু সমাজ থেকে না যায়। এই কোপাকোপি থেকে হিন্দুরা সরে আসাতে হিন্দুরাই আজ চাপাতির কোপের শিকার।
তাই মায়ের পূজায় পাঁঠাবলি দিয়ে হিন্দুদের অসুর বলি দেওয়ার মত সাহস জোগাড় করতে হবে। পাঁঠাকে অসুরদের প্রতীক ভেবে এইবারের পূজা হোক, মন্দিরে নতুন ৫০ টা খড়গ তৈরি করা হোক। প্রত্যেক হিন্দুদের একটি পাঁঠাকে বলি দিতে হবে, এতে তাদের ব্যবহারিক শিক্ষা হবে। একটা গ্রামে ৫০ জন যুবকের বাড়িতে ৫০ টা খড়গ থাকলে অসুরেরা ঐ গ্রামে আসুরিক কার্যক্রম চালাতে ভয় পাবে, দেশে শান্তি ও সমৃদ্ধি আসবে।//
এই কার্তিক কৃষ্ণ রায় বগুড়ার সরকারি আজিজুল হক কলেজের সনাতন বিদ্যার্থী সংসদ নামক একটি উগ্র হিন্দু সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক ও আহবায়ক। তার ফোন নম্বর ০১৭৭০৮৩৭০৩৮। এই উগ্র হিন্দুকে গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে এলাকাবাসী ও প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি, নতুবা যে কোন অনাকাঙ্খিত পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য এসব হিন্দুরাই দায়ী থাকবে।
Great post and success for you..
ReplyDeleteKontraktor Pameran
Kontraktor Booth Pameran
Jasa Pembuatan Booth
Kontraktor Booth Pameran
Jasa Pembuatan Booth Pameran